চট্টগ্রামে এপ্রিল, মে মাসে হাসপাতাল গুলোতে চাপ তেমন না থাকলেও জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহের পর থেকে অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা, কয়েকদিন ধরে বৃদ্ধির সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ থাকলেও গত সপ্তাহই তা ৩৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
এর প্রভাব পড়েছে বন্দরনগরী সরকারি বেসরকারি সব হাসপাতালে বিভিন্ন ধরণের উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছে হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা করাতে।
রোগী: আমার কোনো সিমটোন ছিলোনা শুধু লাখে ঘ্যান পাচ্ছিলাম না যার কারণে এসে করোনা টেস্ট করলাম।
রোগী: কাশি ছিল এবং শরীর প্রচন্ড ব্যাথা করতিছিলো।
রোগী: পরিবারে কম বেশি সবাই আক্রান্ত হয়েছে, আমরা অনেক সতর্কতা অবলম্বন করে এখন চলতেছি।
গত একসপ্তাহে নগরী এবং জেলায় আক্রান্তর পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুর হারও, ৩০শে জুন সর্বোচ্চ ১০ জন রোগীর মৃত্যু হয়।
শক্তিশালী ডেন্টাভেরিয়ানের কারণে করোনা দ্রুত সরিয়ে পড়ছে বলে আশংখা চিকিৎসকদের।
এই চলমান লকডাউনে সংক্রমণের হার না গেলে এর প্রভাব ভয়াবহ হতে পারে বলে মনে করেন চিকিৎসক।
এখন পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজার ৩শত ৬৮ জন ও মৃত্যু হয়েছে ৭শত ১৭ জনের।