হবিগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির কমেই অবনতি ঘটছে, কুশিয়ারা ও খোয়ায় নদীর পানি বাড়ায় প্লাবিত হয়েছে বেশ কয়েকটি গ্রাম। বন্যা পরিস্থিতি অনেকটা অপরিবর্তিত রয়েছে গতকাল শেষ রাত থেকে পানি বৃদ্ধি কিছুটা কমেছে বলে আমরা জেনেছি এবং হবিগঞ্জ জেলার খোয়াই নদী এবং কুশিয়ারা নদীর পানি প্রবাহ ছিল এ প্রবাহ কমেছে। তবে জেলার যে প্রায় তিন লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি এখানে রয়েছেন তাদের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। অনেকের সাথে কথা বলে জানাগিয়েছে তারা যেটুকু জানিয়েছেন যে তাদের কাছে এখনো কোনো সরকারি কিংবা কোন ধরনের সামাজিক সংগঠনের কোনো সহযোগিতা তারা পান নাই যে কারণে তারা অনাহারে অর্থাৎ এবং অনেকেই বিশুদ্ধ পানির অভাবে তাদের বিভিন্ন রোগ জীবাণু দেখা দিয়েছে এবং তারা অনেকটা খারাপ অবস্থায় রয়েছেন বলে তারা জানিয়েছেন। পানির মধ্যে আমরা সরাসরি গিয়ে দেখেছি আমরা যে এখানের মধ্যে অনেকের ঘরে হাঁটুপানি তারা চোখের উপর চোখ রেখে তারা অবস্থান করছেন তাদের কোন খাওয়া নাই তাদের কাছে কোন স্থানে বিশেষ কোনো বিশুদ্ধ কোন পানি নাই।
জেলা প্রশাসনের সাথে কথা বললে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে যে 9 টি উপজেলায় প্রায় 118 টি আচ্ছয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং এই আচ্ছয় কেন্দ্রগুলোতে প্রায় 9 হাজার মানুষ নয় হাজার মানুষ এখানে অবস্থান নিয়েছেন তাদেরকে প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে কিন্তু এর বাইরেও 3 লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি যে কারণে এই পানিবন্দির কারণে মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে থাকছেন এবং তাদের অবর্ণনীয় তারা দুঃখ-দুর্দশা রয়েছেন জেলা প্রশাসন জানিয়েছেন যে আমরা তারা সাধ্যমত তারা চেষ্টা করছেন প্রায় 40 হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার তারা ইতিমধ্যে তার বিতরণ শুরু করেছেন এবং আমাদের শহরের যে পাশাপাশি যে বাদ ছিল বাদে কয়েকটি গোপালপুর এলাকায় কয়েকটি ফাটল দেখা দিয়েছিল গতরাতে ফাটলগুলো মেরামত করা হয়েছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের যারা কাজ করছেন তারা দিনরাত কাজ করছেন কিন্তু মানুষের দুর্ভোগ এই দুর্ভোগ এখনো কমেনি অনেক মানুষ অনেক হাজার হাজার পরিবার এখনো পানির নিচে অবস্থান করছেন। তারা তাতে তাদের একটাই দাবি তাদের দাবী যে তাদের সরকারি জরুরী ভিত্তিতে তাদের বাঁচাতে সরকারের সহযোগিতা পান না হলে তারা না খেয়ে তারা মরতে হবে এসছিল হবিগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির সর্বশেষ।
Your Code
You have to wait 30 seconds.